![]() |
২৩টি অমূল্য বাণী ও উক্তি বাংলা - hazrat muhammad (s) bani in bengali |
১: রাসুল ﷺ বলেন...
সারা পৃথিবী তোমার জন্য মসজিদ (সেজদার স্থান)। সুতরাং যেখানেই নামাযের সময় এসে উপস্থিত হবে, সেখানেই নামায পড়ে নেবে। (বুখারী, মুসলিম,মিশকাত)
২: পুরুষের জন্য দুনিয়াতে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে তার স্ত্রী। (হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
৩: নিশ্চয় আল্লাহর পথই সুপথ।
আমরা আদিষ্ট হয়েছি যাতে স্বীয় পালনকর্তা আজ্ঞাবহ হয়ে যাই। (সূরা আল আন-আম:৭১)
৪: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন:
চরম সর্বনাশ ঐ ব্যক্তির জন্য যে মানুষকে হাসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা কথা বলে থাকে। তার জন্য সর্বনাশ, তার জন্য সর্বনাশ।
[তিরমিযীঃ ২৩১৫; আবু দাউদঃ ৪৯৯০]
৫: হে আল্লাহ, আমাদের কে সরলপথ প্রদর্শন করুন। আমাদের অন্তরকে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে রক্ষা করুন, আমাদের প্রতি করুণা করুন। {আমিন}
৬: তিনি আল্লাহ; যিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের সবকিছুর মালিক। কাফেরদের জন্যে বিপদ রয়েছে, কঠোর আযাব।
[সূরা ইব্রাহীমঃ আয়াতঃ২]
৭: আমার কি যুক্তি আছে যে, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, যার নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে, আমি তাঁর ইবাদত করব না?
(সূরা ইয়াসিন:২২)
৮: স্ত্রীকে ভালবেসে দাঁড়ী কাটার নাম ইসলাম নয়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে ভালবেসে দাঁড়ী রাখার নাম হলো ইসলাম।
৯: যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা ফুরক্বান, আয়াত: ৭০)
১০: মানুষ ও জ্বীনকে আমি এই জন্যই সৃষ্টি করিয়াছি যে, তাহারা আমারই ইবাদত করিবে। [সূরা যারিয়া,৫১ঃ৫৬]
১১: যদি ভালো হতে চাও। সর্বপ্রথম মিথ্যা বলা ছেড়ে দাও (-হযরত মুহাম্মদ (স.)
১২: আপনার সন্তানকে দ্রুত বিয়ে করিয়ে দিন। কেননা, যখন মানুষের ক্ষুধা লাগে তখন যদি সে হালাল রিজিক না পায় তাহলে হারাম খাওয়া শুরু করে। ( মাওলানা তারিক জামিল)
১৩: ধৈর্য হারিয়ো না৷ নিশ্চয় আল্লাহ তোমার জন্য উত্তম কিছু রেখেছেন!
১৪: আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাও, নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ ক্ষমাশীল ও দয়ালু [সূরা নিসা, আয়াত:১০৬]
১৫: যে ব্যক্তি পার্থিবজীবন ও তার চাকচিক্যই কামনা করে, হয় আমি তাদের দুনিয়াতেই তাদের আমলের প্রতিফল ভোগ করিয়ে দেব এবং তাতে তাদের প্রতি কিছুমাত্র কমতি করা হয় না। {সুরা হুদ ১১:১৫}
১৬: হযরত সাহল ইবনে সা’দ আসসায়েদী (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ)ইরশাদ করেন, কোনো ব্যক্তি যখন তালবিয়া পাঠ করে তখন তার ডানে ও বামে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত যা কিছু আছে যেমন, গাছপালা, মাটি, পাথর সব কিছু তালবিয়া (লাব্বাইক) পাঠ করতে থাকে। (তিরমিযী, ৮২৮; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৯২১)
১৭: তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে উত্তম যে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।
(সহিহী বুখারী ৫০২৭)
১৮: কে আছে অসহায় ও বিপন্নের ডাকে সাড়া দেয়, যখন সে ডাকে এবং কষ্ট ও বিপদ দূরীভূত করে দেয়? (সুরা নমল: ৬২)
১৯: দুনিয়াতে আমরা যদি কুরআনকে সঙ্গী করতে পারি - তাহলে আখিরাতে কুরআন আমাদের সঙ্গী হবে। (ইনশাআল্লাহ)
২০: যে যুবক যুবতী যৌবনে আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকবে! কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে আরশের নিচে ছায়া দিবেন! (বুখারী ৬৮০৬)
২১: রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন! হাজরে আসওয়াদ জান্নাত থেকে অবতীর্ণ হয়েছে!
(সুনানে তিরমিযি-৮৭৭)
২২: ঐ স্ত্রী হলো উত্তম স্ত্রী!
যে স্ত্রী স্বামীকে বলে তোমার মা'কে কখনো অবহেলা করো না কারণ সামনে আমিও মা হবো। (হযরত মোহাম্মদ (সা:)
২৩: দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা এবাং কাফিরের জন্য জান্নাত স্বরুপ। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) (সহীহ মুসলিম ৭১৪৯)
Post a Comment
কমেন্টে স্প্যাম লিংক দেওয়া থেকে বিরত থাকুন